সর্বস্ব বাজি রেখে ইউরোপে যাওয়ার স্বপ্ন

সবকিছু ঝুঁকিতে ফেলে ইউরোপে যাওয়ার স্বপ্ন দেখা।

খুবসহজ.কম এ আপানাকে স্বাগতম

ইউরোপ মানে স্বপ্ন তাই না? এই স্বপ্ন পূরণ করতে সর্বস্ব বাজি রেখে ইউরোপে যাওয়ার স্বপ্ন দেখছে অসংখ্য মানুষ। বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে Young Generation almost ১৫.৭৪% বেকার। তা হবেই বা না কেন, আমাদের স্কুল থেকে শুরু করে পাঠ্য বইয়ে কোথাও কখনো শিখানো হয়নি টাকা কিভাবে কাজ করে এবং কোন কোন skills শেখার প্রয়োজন। সর্বস্ব বাজি রেখে ইউরোপে যাওয়ার স্বপ্ন আমাদের ভবিষ্যতকে কি ভাবে বিপদে ফেলতে পারে।

আমি এই ব্লগটি লিখছি সম্পূর্ণ নিজের অভিজ্ঞতা ও জ্ঞান আপনাদের সাথে শেয়ার করার জন্য, আমার পরিচয় নাম নুহু সরাসরি জার্মানি থেকে। এখন বর্তমানে মাস্টার্স কমপ্লিট করে গ্যাস্ট্রোনমিতে ম্যানেজমেন্টে জব করছি, পাশাপাশি আমার নিজের Skill Develop করছি। চলুন শুরু করি আজকের ব্লগ “সর্বস্ব বাজি রেখে ইউরোপে যাওয়ার স্বপ্ন” এবং এর গুরুত্ব।

এ ব্লগের মাধ্যমে আমরা জানার চেষ্টা করবো—
✅কেন আমরা ইউরোপে যাওয়ার জন্য বা যেকোনো উন্নতশীল দেশে যাওয়ার জন্য সর্বস্ব হারাচ্ছি?
✅ কিভাবে আমরা ও পরবর্তী Generation এই সমস্যা সমাধান করতে পারি 

এই ব্লগে আমরা আলোচনা করবো, কেন সব কিছু বিসর্জন দিয়ে ইউরোপে ছুটছে ।যাওয়ার স্বপ্ন দেখতে হয় এবং এর পিছনে কি কারণ রয়েছে। সর্বস্ব বাজি রেখে ইউরোপে যাওয়ার স্বপ্ন দেখার মাধ্যমে আমরা কি শিখতে পারি।


কোন কোন বিশেষ কারণের জন্য সাধারণ মানুষ সর্বস্ব হারাচ্ছে? কি তার সমাধান ?

Reasons of depression
সর্বস্ব বাজি রেখে ইউরোপে যাওয়ার স্বপ্ন: সাধারণ মানুষের চ্যালেঞ্জ

আমি আগেই বলেছি বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে ১৫.৭৪% Young Generation বেকার এবং ইউরোপে যাওয়ার স্বপ্ন পূরণের জন্য টাকা ও সময় অথবা সর্বস্ব হারাচ্ছে। সর্বস্ব বাজি রেখে ইউরোপে যাওয়ার স্বপ্ন আমাদের জন্য সব সময় শুভকর নয়। চলুন বিস্তারিত জানি এই সমস্যা কারণ এবং এর সমাধান।

  •  স্বল্প জ্ঞান: এই ব্যাপারটা ভাবতেই খুব অবাক লাগে যে অন্যের কথায় বিশ্বাস করে লক্ষ লক্ষ টাকা খরচ করতে রাজি কিন্তু সামান্য কিছু অর্থের বিনিময়ে ও সময় দিয়ে নিজেকে জ্ঞানী ও দক্ষ করে গোড়ে তলা যাই। এর ফলস্বরূপ কি হবে?
    যে স্বল্প জ্ঞানের কারণে আপনি বিশ্বাস করে কষ্টের জমাপুঞ্জি টাকা অথবা সর্বস্ব জমি জামা বিক্রি করে অন্যকে দিবার আগে নিজেই সঠিক যাচাই করতে পারবেন।

সমাধান

আপনি কেন বিদেশে যেতে চাচ্ছেন? কোন ওই দেশে যেতে চাচ্ছেন? ওই দেশের ইমিগ্রেশন ল, ওয়ার্ক পারমিট ল, ইত্যাদি খুঁটিনাটি অনলাইন থেকে অথবা গুগল থেকে জেনে নেওয়া। সর্বস্ব বাজি রেখে ইউরোপে যাওয়ার স্বপ্ন পূরণের জন্য এসব তথ্য জানা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। 

  • দক্ষতা না থাকা: দক্ষতা মানুষকে তার চরম শিখরে পৌঁছে দিতে পারে। আপনি চিন্তা করেন, আপনার কোন এক বিশেষ সেক্টরে উচ্চতক্ষতা রয়েছে এর তাৎপর্যে সেই সেক্টরে আপনার ভূমিকা হবে সবথেকে বড়। আর এটাই হাওয়াই স্বাভাবিক।কিন্তু আমরা ছোট থেকেই কখনোই কোন কিছু শেখার জন্য আগ্রহী দেখায় না। যার প্রেক্ষাপটে আমরা দক্ষ হীনতা এবং স্বল্প জ্ঞান নিয়ে ইউরোপে যাওয়ার স্বপ্ন দেখি এবং কোন না কোন ভাবে চলেও যাই এরপর শুরু হয় আসল যুদ্ধ।  কেউবা এই যুদ্ধে জয়ী হন তার যৌবন জীবন শেষ করে, আবার অনেকেই যুদ্ধে হেরে গিয়ে নিজ বাংলাদেশে ফিরে আসেন সর্বস্ব হারিয়ে। চলুন একটি তুলনামূলক তালিকা করে দেখে,

মি. আলী ও মি. হোসেনের ১০ বছরের আয় ও সঞ্চয়ের তুলনামূলক তালিকা:

Rich guy and poor guy showing their wallets
মিঃ আলি এবং মিঃ হোসেন তাদের Skills এর তালিকা ও পার্থক্য

সংখ্যাগত তুলনা (টাকায়):

বছরমি. আলীর বার্ষিক আয় (ইউরোপে কঠোর শ্রম)মি. হোসেনের বার্ষিক আয় (ফ্রিল্যান্সিং)মি. আলীর মোট সঞ্চয়মি. হোসেনের মোট সঞ্চয়
৯,৬০,০০০৬,০০,০০০৯,৬০,০০০৬,০০,০০০
৯,৬০,০০০৬,৯০,০০০১৯,২০,০০০১২,৯০,০০০
৯,৬০,০০০৭,৯৩,৫০০২৮,৮০,০০০২০,৮৩,৫০০
৯,৬০,০০০৯,১২,৫২৫৩৮,৪০,০০০২৯,৯৬,০২৫
৯,৬০,০০০১০,৪৯,৪০৩৪৮,০০,০০০৪০,৪৫,৪২৮
৯,৬০,০০০১২,০৬,৮১৪৫৭,৬০,০০০৫২,৫২,২৪২
৯,৬০,০০০১৩,৮৭,৮৩৬৬৭,২০,০০০৬৬,৪০,০৭৮
৯,৬০,০০০১৫,৯৬,০১২৭৬,৮০,০০০৮২,৩৬,০৯০
৯,৬০,০০০১৮,৩৫,৪১৪৮৬,৪০,০০০১,০০,৭১,৫০৪
১০৯,৬০,০০০২১,১০,৭২৬৯৬,০০,০০০১,২১,৮২,২৩০

মোট সঞ্চয় (১০ বছর পর):

  • মি. আলী: ৯৬,০০,০০০ টাকা (স্থির আয়, প্রতি বছর ৯.৬ লাখ টাকা)
  • মি. হোসেন: ১,২১,৮২,২৩০ টাকা (প্রতি বছর ১৫% আয় বৃদ্ধি)

গুণগত তুলনা:

বিষয়মি. আলীমি. হোসেন
কাজের ধরনইউরোপে কায়িক পরিশ্রম (অদক্ষ)বাংলাদেশে ফ্রিল্যান্সিং (দক্ষ)
আয়ের গতিস্থির (৮০,০০০ টাকা/মাস)বাড়ন্ত (প্রতি বছর ১৫% বৃদ্ধি)
পারিবারিক সময়কম (বিদেশে একাকী জীবনযাপন)পর্যাপ্ত (পরিবারের সাথে সময় কাটানো)
আয়ের সুবিধাউচ্চ আয় কিন্তু কষ্টসাধ্য ও ঝুঁকিপূর্ণআয় ধীরে বাড়লেও কাজের সুযোগ ও স্বাচ্ছন্দ্য

গুরুত্বপূর্ণ বিশ্লেষণ:

১. আয়ের প্রবৃদ্ধি: মি. হোসেনের আয় ১৫% হারে বাড়লেও প্রথম ৪ বছর মি. আলীর মোট সঞ্চয় বেশি থাকে। তবে ৫ম বছর থেকে হোসেন এগিয়ে যান।
২. দীর্ঘমেয়াদী সুবিধা: ১০ বছর পর মি. হোসেনের সঞ্চয় মি. আলীর চেয়ে ~২৭% বেশি (১,২১.৮২ লাখ vs ৯৬ লাখ)।
৩. জীবনযাত্রার মান: মি. হোসেন পরিবারের সাথে থাকার সুযোগ পান, যা অর্থের বাইরে অমূল্য সম্পদ।


সিদ্ধান্ত:

দক্ষতা ও ধৈর্য দীর্ঘমেয়াদে বেশি লাভবান করে! মি. হোসেনের ফ্রিল্যান্সিং স্কিল তাকে আর্থিক ও পারিবারিক স্বাধীনতা দিয়েছে, অন্যদিকে মি. আলীর আয় স্থিতিশীল হলেও জীবনযাত্রার মান ও বৃদ্ধির সুযোগ সীমিত।

সমাধান

কিভাবে শুরু করবেন স্কিল ডেভেলপমেন্ট  করা। চলুন শিখি ৩০ দিনে কনটেন্ট ক্রিয়েটর হওয়ার রোড ম্যাপ ও টিপস,


Offended man standing with arms crossed. Couple with newborn baby is at home having conflict
সমস্ত কিছু ঝুঁকিতে ফেলে ইউরোপে যাওয়ার স্বপ্ন দেখা: সাধারণ মানুষের জন্য কতটা বড় চ্যালেঞ্জ!
  • সামাজিক বৈষম্য: শুনতে খারাপ লাগলেও এটা সত্য যে আমরা প্রবাসে নিম্নস্তরে কাজ করলে সামাজিক মানহীনতা হয় না কিন্তু নিজের দেশে ছোট কোন কাজ করলে সমাজ তা মেনে নিতে পারে না। খুবই আশ্চর্যের বিষয় এই যে,  ব্যাংক লোন শুরু করে ব্যবসা বিয়ে সম্মান আর আত্মমর্যাদা কোনটাই পাওয়া যায় না। অথচ প্রবাসে একই কাজ করে সব অর্জন করা সম্ভব।  এখন বলতে পারেন প্রবাসে অনেক বেশি টাকা ইনকাম করা যায়, তাহলে আমার আবারো বলতে হবে শিক্ষা ও দক্ষতার  অভাবের কারণে নির্দেশে টাকা ইনকাম করা অনেক কঠিন হয়ে পড়ে।

সিদ্ধান্ত ও সমাধান

সমাধান,  সমাজকে তোয়াক্কা না করে নিজেকে জ্ঞানসম্পূর্ণ ও দক্ষ করে লক্ষ অর্জন করুন।  দেখবেন যেসব মানুষ আপনাকে আপনার লক্ষ্যে পৌঁছানো অব্দি অনেক বাধা বিঘ্ন  করেছে, তারাই আসবে আপনার কাছ থেকে সাহায্য  অথবা উপদেশ নেওয়ার জন্য। It’s all about time, dedication and money.

Mother Teaching Daughter Financial Literacy with Coins and Piggy Bank
কয়েন এবং পিগি ব্যাঙ্ক সহ মা শেখাচ্ছেন কন্যাকে আর্থিক সাক্ষরতা
  • অর্থের জ্ঞান: আমি বলবো এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় যার কারণে ৯০% কেন আমার মতে তার চেয়েও বেশি সংখ্যক  সাধারণ মানুষ ভুল করে থাকেন।আর করবেই বা না কেন আমাদেরকে কখনোই কোথাও অর্থ জ্ঞান শেখানোই  হয়নি। বাস্তবতা যখন আমাদেরকে শিখানো শুরু করে তখন অনেক দেরি হয়ে যায়।  অর্থ জ্ঞান ছোট থেকে প্র্যাকটিস করতে হয়,  যা পরবর্তীতে  তার অর্থ উপার্জনের সহজ লভ্য  মাধ্যম হয়ে যায়। এর ফলে তার অর্থাভাব হওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম  থাকে।  চলুন দেখি কোন কোন বিষয় আমাদের  ন্যূনতন জ্ঞান থাকা দরকার ও কিভাবে আমরা শুরু করতে পারি,

অর্থের জ্ঞান (Financial Literacy) জীবনের একটি অপরিহার্য দক্ষতা, যা আপনাকে আর্থিক সুরক্ষা, স্বাধীনতা ও লক্ষ্য অর্জনে সাহায্য করে। নিচে ধাপে ধাপে ব্যাখ্যা করা হলো কীভাবে শুরু করবেন এবং কোন মৌলিক বিষয়গুলো শিখবেন:


মৌলিক অর্থনৈতিক ধারণা (Basics of Financial Literacy):

বিষয়কেন গুরুত্বপূর্ণ?কীভাবে শিখবেন?
বাজেট তৈরিআয়-ব্যয় নিয়ন্ত্রণ, সঞ্চয় বাড়াতে সাহায্য করেমাসিক আয় লিখুন, ব্যয় ক্যাটাগরিতে ভাগ করুন
সঞ্চয়ের অভ্যাসজরুরি সময়ে ফান্ড, বিনিয়োগের মূলধনআয়ের ১০-২০% আলাদা করুন, অটোমেটিক সেভিংস অ্যাকাউন্ট
ঋণ ব্যবস্থাপনাসুদের কবল থেকে বাঁচায়, ক্রেডিট স্কোর বাড়েঋণের আগে সুদ ও শর্ত বুঝুন, অপ্রয়োজনীয় ঋণ এড়ান
বিনিয়োগের প্রাথমিক ধারণাটাকার মান রক্ষা, সম্পদ বাড়ানোসঞ্চয়পত্র, স্টক মার্কেট, মিউচুয়াল ফান্ড সম্পর্কে জানুন
বীমাঝুঁকি মোকাবিলা (স্বাস্থ্য, সম্পদ)টার্ম ইন্স্যুরেন্স, হেলথ ইন্স্যুরেন্সের সুবিধা বুঝুন

কিভাবে শুরু করবেন?

ধাপ ১: আর্থিক অবস্থা বিশ্লেষণ

How you start is important
How you start is important
  • আয়-ব্যয়ের হিসাব: এক মাসের সব আয় (স্যালারি, পার্টটাইম) এবং ব্যয় (খাবার, ভাড়া, EMI) নোট করুন।
  • নেট ওয়ার্থ বের করুন: মোট সম্পদ (সঞ্চয়, জমি) – মোট দায় (ঋণ) = নেট ওয়ার্থ।

ধাপ ২: বাজেট প্ল্যান

  • ৫০/৩০/২০ নিয়ম:
  • ৫০% = বেসিক চাহিদা (খাবার, বিল)
  • ৩০% = চাহিদা (মোবাইল, ভ্রমণ)
  • ২০% = সঞ্চয় + বিনিয়োগ

ধাপ ৩: জরুরি তহবিল তৈরি

  • লক্ষ্য: ৩-৬ মাসের ব্যয় সমপরিমাণ সঞ্চয়।
  • উদাহরণ: মাসিক ব্যয় ২০,০০০ টাকা হলে জরুরি তহবিল = ৬০,০০০ – ১,২০,০০০ টাকা।

ধাপ ৪: ঋণ কমানো

  • Debt Snowball Method: ছোট ঋণ আগে শোধ করুন (মনস্তাত্ত্বিকভাবে সহজ)।
  • Debt Avalanche Method: উচ্চ সুদের ঋণ আগে শোধ করুন (টাকা বাঁচায়)।

ধাপ ৫: বিনিয়োগ শুরু করুন

  • জ্ঞান বাড়ান: বই (যেমন: Rich Dad Poor Dad), ইউটিউব চ্যানেল (10 Minute School Financial Literacy), বা কোর্স (Coursera)
  • ছোট শুরু: মাসিক ৫০০ টাকা দিয়ে SIP (মিউচুয়াল ফান্ড) বা ডিজিটাল সোনা কিনুন।

৪. টুলস ও রিসোর্স:

  1. অ্যাপস: Moneymanager (বাজেট ট্র্যাকিং)
  2. বই: আর্থিক স্বাধীনতা (আরিফুর রহমান), The Intelligent Investor / Rich Dad Poor Dad (Robert Kiyosaki and Sharon Lechter)

শুরু করার জন্য আজই করুন ৩টি কাজ:

  1. আজকের ব্যয় ট্র্যাক করুন: একটি নোটবুকে বা অ্যাপে লিখুন।
  2. ১০০ টাকা সেভ করুন: ছোট থেকে শুরু করুন, অভ্যাস তৈরি করুন।
  3. একটি আর্থিক বই পড়ুন: প্রতিদিন ১০ পাতা।

সিদ্ধান্ত:

অর্থের জ্ঞান কোনো জটিল বিজ্ঞান নয়—এটি নিয়মিত চর্চা ও শেখার বিষয়। সর্বস্ব বাজি রেখে ইউরোপে যাওয়ার স্বপ্ন শুরু করুন, ধাপে ধাপে আত্মবিশ্বাস বাড়ান। মনে রাখবেন, “টাকা আপনার দাস হোক, আপনি টাকার দাস নন!”

উপসংহার:

আপনার টাকা শুধু খরচ করার জন্য নয়, বরং তা আপনার ভবিষ্যতের জন্য বিনিয়োগ করুন! শুধু কঠোর পরিশ্রম করেই থেমে যাবেন না, বরং নতুন নতুন দক্ষতা শিখে নিজেকে আরও শক্তিশালী করুন। মনে রাখবেন, দক্ষতা বাড়ানোর মাধ্যমেই আপনি কঠোর পরিশ্রমের চেয়ে অনেক বেশি আয় করতে পারবেন। আপনার অর্থকে সঠিক জায়গায় ব্যবহার করুন, দক্ষতা অর্জন করুন এবং আর্থিক স্বাধীনতার পথে এগিয়ে যান। আপনার আজকের সঠিক সিদ্ধান্তই আগামীকালের সাফল্যের চাবিকাঠি।

Follow Like Share - hand holding a phone

এই ব্লগটি পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ, আর যদি এই  ব্লকটি ভালো লেগে থাকে তাহলে প্লিজ প্লিজ শেয়ার করবেন আপনার একটি শেয়ার আমার কাজের অনুপ্রেরণা দিবে আজ এই পর্যন্তই ভালো থাকবেন।

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *


Scroll to Top